Monday, March 20, 2023

বল

 

ক. যে বল সৃষ্টির জন্য দুটি বস্তুর প্রত্যক্ষ সংস্পর্শের প্রয়োজন হয় তাকে স্পর্শ বল বলে।

খ. রাস্তা মসৃণ হলে রাস্তায় যানবাহন চলাচল সহজতর হয় এবং ভ্রমণ আরামদায়ক হয়। রাস্তা যত বেশি মসৃণ হবে বাধাদানকারী ঘর্ষণ বলের মানও তত কম হবে। ঘর্ষণ বলের পরিমাণ অনেক কমে গেলে নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাই রাস্তাকে খুব বেশি মসৃণ করা ঠিক নয়। রাস্তা বেশি মসৃণ হলে ব্রেক প্রয়োগ করা সত্ত্বেও গাড়িকে সুনির্দিষ্ট স্থানে থামানো সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাই রাস্তার মসৃণতা এমন হতে হবে যেন রাস্তা প্রয়োজনীয় ঘর্ষণ বলের যোগান দেয়। এজন্য ভ্রমণ আরামদায়ক হলেও রাস্তা বেশি মসৃণ করা উচিত নয়।

গ) উদ্দীপক হতে পাই, 

রাইফেলের ভর M = 4 kg

গুলির ভর m = 50 g = 0.05 kg

গুলির বেগ v = 2 km/s

= 2×1000 m/s

= 2000 m/s

রাইফেলের পশ্চাৎ বেগ V =?

আমরা জানি, MV = - mv

 বা, V = - mv/M

বা, V = - 0.05×2000/4

বা, V = - 25 m/s

সুতরাং, রাইফেলের পশ্চাৎ বেগ 25 m/s

ঘ) 

রাইফেল থেকে গুলি ছোড়ার সময় রাইফেলের পশ্চাৎ ক্রিয়ায় সৃষ্ট ঘটনাটি ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্রটি সমর্থন করে। রাইফেল ও বুলেট গুলি ছোড়ার পূর্বে স্থির থাকে ।


 তাদের মোট ভরবেগ = 0


উদ্দীপক হতে পাই, রাইফেলের ভর, M = 4 kg

গুলির ভর, m = 50gm = 0.05 kg

গুলির বেগ, v = 2 km/s = 2000 m/s

‘গ’ নং হতে পাই, রাইফেলের পশ্চাৎবেগ, V = 25 ms" . গুলি ছোড়ার পর মোট ভরবেগ = MV + mv

= 4 × (25) + 0.05 × 2000 

= 0


অতএব গুলি ছোড়ার পূর্বে মোট ভরবেগ, গুলি ছোড়ার পরে মোট ভরবেগের সমান ।

নিউটনের সূত্রানুসারে, গুলি ও রাইফেল সমমানের কিন্তু বিপরীতমুখী ভরবেগ লাভ করে। ফলে যে ভরবেগ নিয়ে গুলি সামনের দিকে অগ্রসর হয়, রাইফেলও সমমানের ভরবেগে পশ্চাদ্ দিকে ধাবিত হবে।

সুতরাং প্রত্যেক ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া ভরবেগের সংরক্ষণ সুত্র মেনে চলে। 

No comments:

Post a Comment

Acoustic energy

Acoustic energy: Acoustic energy is the energy carried by sound waves as they travel through a medium like air, water, or solid materials. I...

Subscribe to our newsletter