Thursday, January 16, 2025

 


(ক) সংখ্যা পদ্ধতি
(খ) বাইনারি
(গ) দশমিক
(ঘ) অক্টাল

২. প্রাচীন ব্যাবিলনের মানুষ গণনার জন্য কী ব্যবহার করত?
(ক) ৪ ধরনের পদ্ধতি
(খ) ৩ ধরনের পদ্ধতি
(গ) ২ ধরনের পদ্ধতি
(ঘ) ১ ধরনের পদ্ধতি

৩.  কম্পিউটার সাধারণত কোন সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে কাজ করে?
(ক) দশমিক
(খ) বাইনারি
(গ) অক্টাল
(ঘ) হেক্সাডেসিমেল

৪. অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির উদ্ভাবক কে?
(ক) গটফ্রিজ লিবনিজব
(খ) রাজা ৭ম চার্লস
(গ) আল খোয়ারিজমি
(ঘ) আল হ্যাজেন

৫. MSB-এর পূর্ণনাম কী?
(ক) Most Scientific Bit
(খ) Most Significant Byte
(গ) Most Significant Bit
(ঘ) Most Sign Bit

৬. বাইনারি ডিজিটকে সংক্ষেপে কী বলে?
(ক) বিট
(খ) বাইট
(গ) কিলোবাইট
(ঘ) মেগাবাইট

৭. ডিজিটাল সার্কিট বোঝানোর জন্য কোন সংখ্যা পদ্ধতি উপযোগি?
(ক) দশমিক
(খ) বাইনারি
(গ) অক্টাল
(ঘ) হেক্সাডেসিমেল

৮. কোন ধরনের সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে কম্পিউটার অভ্যন্তরীণ কার্যাবলী সম্পাদন করে?
(ক) দশমিক
(খ) বাইনারি
(গ) অক্টাল
(ঘ) হেক্সাডেসিমেল

৯. দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি সংখ্যাকে বাইনারী সংখ্যায় প্রকাশের জন্য কোন কোড ব্যবহার করা হয়?
(ক) অকটাল কোড
(খ) বিসিডি কোড
(গ) অ্যাসকি কোড
(ঘ) ইউনিকোড

১০. বাংলা বর্ণমালা কোন কোডটির অন্তর্ভুক্ত?
(ক) BCD
(খ) ASCII
(গ) UNICODE
(ঘ) EBCDIC

১১. বাইনারি ডেটাকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে সঠিকভাবে প্রেরণের জন্য কোন ধরনের বিট যোগ করা হয়?
(ক) ক্যারি বিট
(খ) প্যারিটি বিট
(গ) জোন বিট
(ঘ) সংখ্যা বিট

১২. এনকোডারকে কি বলা হয়?
(ক) দশমিক থেকে বাইনারি এনকোডার
(খ) অকটাল থেকে বাইনারি এনকোডার
(গ) হেক্সাডেসিমেল থেকে অকটাল এনকোডার
(ঘ) হেক্সাডেসিমেল এনকোডার

১৩. খ্রিষ্টপূর্ব কত বছর পূর্বে সর্বপ্রথম গণনার কাজ হয় শুরু?
ক. ১০০০
খ. ২৪০০
গ. ৩৪০০
ঘ. ৫৪০০

১৪. শূন্য এর উদ্ভব কোন সংখ্যা পদ্ধতি থেকে?
ক. গ্রিক
খ. হিন্দু
গ. রোমান
ঘ. চাইনিজ

১৫. দশভিত্তিক এবং শূন্য এর প্রবক্তা কারা?
ক. আরবীয়রা
খ. মিশরীয়রা
গ. ভারতীয়রা
ঘ. ইউরোপীয়রা

১৬. ঋণাত্মক সংখ্যার ব্যবহার সর্বপ্রথম কখন শুরু হয়?
ক. ৩০০ সালে
খ. ৪০০ সালে
গ. ৫০০ সালে
ঘ. ৬০০ সালে

১৭. প্রাচীনকালের মানুষ সংখ্যার কাজ করতো কীভাবে?
ক. কাঠের তৈরি যন্ত্রের সাহায্যে
খ. গণনাযন্ত্রের সাহায্যে
গ. হাতের আঙুলের সাহায্যে
ঘ.  কম্পিউটারের সাহায্যে

১৮. প্রাচীন ব্যাবিলনের মানুষ গণনার জন্য কয় ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করত?
ক. ১ ধরনের পদ্ধতি
খ. ২ ধরনের পদ্ধতি
গ. ৩ ধরনের পদ্ধতি
ঘ. ৪ ধরনের পদ্ধতি

১৯. প্রাচীন ব্যাবিলনের মানুষ বড় সংখ্যা প্রকাশের জন্য কত ভিত্তিক সংখ্যা ব্যবহার করতো?
ক. ২ ভিত্তিক
খ. ৮ ভিত্তিক
গ. ২০ ভিত্তিক
ঘ. ৬০ ভিত্তিক

২০. আরবরা কাদের কাছ থেকে গণনা পদ্ধতি আয়ত্ত করেছিলেন?
ক. চীনাদের কাছ থেকে
খ. গ্রিকদের কাছ থেকে
গ. ভারতীয়দের কাছ থেকে
ঘ. মিশরীয়দের কাছ থেকে

২১. খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০ সালে গ্রিসে কয়টি গ্রিক অ্যালফাবেট নিয়ে ১০ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি চালু হয়?
ক. ২০ টি
খ. ২৩ টি
গ. ২৭ টি
ঘ. ৩০ টি

২২. কোন ভারতীয় গণিতবিদ শূন্য (০) আবিষ্কারের মাধ্যমে প্রথম বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির ধারণা দেন?
ক. পিংগালা
খ. জন ভন নিউম্যান
গ. চার্লস ব্যাবেজ
ঘ. লেডি এডা

২৩. ভারতীয়দের কাছ থেকে আরবরা সংখ্যা পদ্ধতি আয়ত্ত করে কত খ্রিষ্টাব্দে?
ক. ৪২০ খ্রিষ্টাব্দে
খ. ৫১০ খ্রিষ্টাব্দে
গ. ৫০০ খ্রিষ্টাব্দে
ঘ. ৬০০ খ্রিষ্টাব্দে

২৪. কোন বিজ্ঞানী ১০ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতির ওপর বই রচনা করেন?
ক. আল বিরুনী
খ. আল জাবির
গ. আল খোয়ারিজমি
ঘ. আল হ্যাজেন

২৫. ০ (শূন্য) এর ব্যবহার ছিল না কোন সংখ্যা পদ্ধতিতে?
ক. রোমান ও ইউরোপীয়দের সংখ্যা পদ্ধতিতে
খ. ভারতীয় ও আরবীয়দের সংখ্যা পদ্ধতিতে
গ. ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতিতে সংখ্যা পদ্ধতিতে
ঘ. আরবীয়দের সংখ্যা পদ্ধতিতে

২৬. কোন সংখ্যা পদ্ধতিকে ইন্দো-আরবীয় সংখ্যা পদ্ধতি বলা হয়?

ক. বাইনারি

খ. দশমিক

গ. অক্টাল

ঘ. হেক্সাডেসিম্যাল


২৭. কোন সংখ্যা পদ্ধতির অপর নাম বুলিয়ান অ্যালজেবরা?

ক. বাইনারি

খ. অকটাল

গ. দশমিক

ঘ. হেক্সাডেসিম্যাল


২৮. বুলিয়ান অ্যালজেবরায় কোন সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়?

ক. বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি

খ. অকটাল সংখ্যা পদ্ধতি

গ. দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি

ঘ. হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি


২৯. বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির প্রথম ধারণা দেন

ক. গটফ্রিজ লিবনিজ

খ. আল জাবির

গ. আল খোয়ারিজমি

ঘ. আল হ্যাজেন


৩০.  কম্পিউটার মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ গঠিত হয় কতটি বিদ্যুৎ প্রবাহের সমন্বয়ে?

ক. একটি মাত্র সংকেতের সমন্বয়ে

খ. দুটি মাত্র সংকেতের সমন্বয়ে

গ. তিনটি মাত্র সংকেতের সমন্বয়ে

ঘ. চারটি মাত্র সংকেতের সমন্বয়ে


৩১. দশমিক পূর্ণসংখ্যক বাইনারি সংখ্যায় রূপান্তরিত করার জন্য ঐ সংখ্যাটিকে বাইনারি সংখ্যার ভিত্তি ২ দিয়ে বার বার কী করতে হয়?

ক. গুণ করতে হয়

খ. ভাগ করতে হয়

গ. যোগ করতে হয়

ঘ. বিয়োগ করতে হয়


৩২. কম্পিউটারে যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ করা হয় কোন প্রক্রিয়ায়?

ক. সাধারণ যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগ প্রক্রিয়ায়

খ. শুধুমাত্র যোগ প্রক্রিয়ায়

গ. শুধুমাত্র বিয়োগ প্রক্রিয়ায়

ঘ. শুধুমাত্র গুণ প্রক্রিয়ায়

Tuesday, January 14, 2025

স্মার্ট হোম বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা কর।

স্মার্ট হোম বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা কর।



স্মার্ট হোম হলো এমন একটি বাসস্থান, যেখানে রিমোট কন্ট্রোলিং বা প্রোগ্রামিং ডিভাইসের সাহায্যে বাড়ির হিটিং সিস্টেম, কুলিং সিস্টেম, লাইটিং সিস্টেম, সিকিউরিটি কন্ট্রোল সিস্টেম ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। স্মার্ট হোমের পদ্ধতিকে হোম অটোমেশন সিস্টেম বলা হয়।

Friday, January 3, 2025

যান্ত্রিক ভাষাকে মানুষের ভাষায় বোঝানের উপযোগী লজিক সার্কিটটি ব্যাখা কর

 উত্তর: যান্ত্রিক ভাষাকে মানুষের ভাষায় বোঝানের উপযোগী লজিক সার্কিটটি হলো ডিকোডার।যে লজিক সার্কিট কোনো কোডকে ডিকোড করতে পারে তাকে ডিকোডার বলা হয়।এটি এমন একটি ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র যা কম্পিউটারের বোধগম্য ভাষাকে মানুষের বোধগম্য ভাষায় রুপান্তর করে।ডিকোডার ইনপুটের সংখ্যা n হলে তার আউটপুট সংখ্যা 2 হবে এবং আউটপুট লাইনে যেকোন একটি আউটপুট ১ হলে বাকি সব আউটপুট ০ পাওয়া যাবে।আউটপুট অবস্থা সর্বদা ইনপুট অবস্থার উপর নির্ভরশীল।

কোন যুক্তিতে ১+১=১ এবং ১+১=১০ হয় ব্যাখা কর

উত্তর:  যে যুক্তিতে ১+১=১ এবং ১+১=১০ হয় ব্যাখা প্রদান

১+১=১ এটি একটি লজিক্যাল বা যৌক্তিক যোগ যা OR(+) গেইট দ্বারা বাস্তবায়ন করা যায়। OR (+) গেইট ইনপুটগুলোর মধ্যে যে কোন একটি ইনপুটের মান ১ হলেই আউটপুট ১ হয়।

অপরদিকে ১+১=১০ কারণ এটি বাইনারি যোগফল। পার্থক্য হলো দশমিক যোগে ১+১=২ হয়।এখানে দশমিক পদ্ধতির ২ এর সমান বাইনারি পদ্ধতির দুই (১০) হয়েছে।

ইউনিকোড কী ?

ইউনিকোড:

উত্তর: বিশ্বের সকল ভাষাকে কম্পিউটারের কোডভুক্ত করার জন্য বড় বড় কোম্পানিগুলো একটি মান তৈরি করেছেন যাকে ইউনিকোড বলা হয়।

চারটি ইউনিকোড ফন্টের নাম হলোঃ
Nikosh, Nikosh Ban, SolaimanLipi, Muktinarrow.

বিয়োগের কাজ যোগের মাধ্যমে সম্ভব ব্যাখ্যা কর।

 উত্তর: বিয়োগের কাজ যোগের মাধ্যমে করা সম্ভব। ২ এর পরিপূরক গঠনে যোগ ও বিয়োগের জন্য একই বর্তনী ব্যবহার করা যায়। তাই আধুনিক কম্পিউটারে ২ এর পরিপূরক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

২-এর পরিপূরক ডিজিটাল বর্তনীকে সরল করে-ব্যাখ্যা কর।

 


২-এর পরিপূরক গঠনে যোগ, বিয়োগ, গুন ও ভাগের জন্য একই বর্তনী ব্যবহার করা যায়। এই বর্তনী সরল, সস্তা ও দ্রুতগতিতে কাজ করে। 

যেহেতু একটিমাত্র বর্তনী দিয়ে অনেক কাজ করা যায়, তাই বলা যায়, ২-এর পরিপূরক ডিজিটাল বর্তনীকে সরল করে।

২-এর পরিপূরক গঠনের গুরুত্ব কী?

 


কোন বাইনারি সংখ্যার ১-এর পরিপূরকের সাথে বাইনারি পদ্ধতিতে ১ যোগ করে যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাকে ২-এর পরিপূরক বলে।


২-এর পরিপূরক গঠনে “+0” ও “-0”এর মান একই যা বাস্তবের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।  ২-এর পরিপূরক গঠনে সরল বর্তনী প্রয়োজন, যা দামে সস্তা এবং দ্রুতগতিতে কাজ করে। ২-এর পরিপূরক গঠনে যোগ, বিয়োগ, গুন ও ভাগের জন্য একই বর্তনী ব্যবহার করা যায়। তাই আধুনিক কম্পিউটারে ২-এর পরিপূরক গঠনের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। 

Acoustic energy

Acoustic energy: Acoustic energy is the energy carried by sound waves as they travel through a medium like air, water, or solid materials. I...

Subscribe to our newsletter