Tuesday, June 8, 2021

Change Active to Passive Voice

Voice হচ্ছে ক্রিয়ার প্রকাশভঙ্গি যার মাধ্যমে বোঝা যায় যে কোন বাক্যের subject কাজটি করছে/করেছে/করবে নাকি কাজটি subject দ্বারা করা হচ্ছে/হয়েছে/হবে।

Voice is the way of expressing verbs which describes whether the subject does the work or it has been done by the subject.

Types of Voice:

Voice দুই প্রকারঃ

Active voice:

যে sentence-এ ‍ subject নিজে সক্রিয়ভাবে কাজটি করে সেই sentence-এ verb-এর active voice হয়।

The sentence in which the subject does the work by himself actively in that sentence the verb has an active voice.

Sentence Structure:

Subject + Verb + Object

Example:

  • I write articles.

Passive voice:

যে sentence-এ ‍ subject নিজে সক্রিয়ভাবে কাজটি করে না বরং object-এর কাজটি তার দ্বারা করা হয় সেই sentence-এ verb-এর passive voice হয়।

The sentence in which the subject does not do the work by himself actively rather the object’s work is done by the subject in that sentence the verb has passive voice.

Sentence Structure:

Object + be verb+ verb’s past participle + by+ subject

Example:

  • Articles are written by me.

Voice-কে active থেকে passive করার নিয়মগুলো নিচে বর্ণিত হল:

Rule 1:

a. Active voice-এর subject passive voice-এর object-এ রূপান্তরিত হয়।

Active voice’s subject is changed to passive voice’s object.

b. Active voice-এর object passive voice-এর subject-এ রূপান্তরিত হয়।


Active voice’s object is changed to passive voice’s subject.

c. মূল verb-এর past participle ব্যবহৃত হয় এবং auxiliary verb/ be verb নির্বাচন করা হয় subject এবং tense অনুযায়ী ।

Main verb’s past participle is used, and auxiliary verb/ be verb is chosen according to subject and tense.

Example:

  • I write poems. (Active)
  • Poems are written by me. (Passive)

Rule 2:

⇒ Indefinite tense-এর ক্ষেত্রে passive voice-এর structure:

a. Present- Object’s subject+ am/is/are+ Verb’s past participle+ by+ subject’s object

Example:

  • She praises me. (Active)
  • I am praised by her. (Passive)
  • I praise her. (Active)
  • She is praised by me. (Passive)

b. Past- Object’s subject+ was/were+ Verb’s past participle+ by+ subject’s object

Example:

  • She praised me. (Active)
  • I was praised by her. (Passive)
  • She praised them. (Active)
  • They were praised by her. (Passive)

c. Future- Object’s subject+ shall be/will be+ Verb’s past participle+ by+ subject’s object

Example:

  • She will praise me. (Active)
  • I shall be praised by her. (Passive)
  • She will praise him. (Active)
  • He will be praised by her. (Passive)

⇒ Continuous tense-এর ক্ষেত্রে passive voice-এর structure:

a. Present- Object’s subject+ am being/is being/are being+ Verb’s past participle+ by+ subject’s object

Example:

  • She is praising me. (Active)
  • I am being praised by her. (Passive)
  • She is praising him. (Active)
  • He is being praised by her. (Passive)
  • She is praising them. (Active)
  • They are being praised by her. (Passive)

b. Past- Object’s subject+ was being/ were being+ Verb’s past participle+ by+ subject’s object

Example:

  • She was praising me. (Active)
  • I was being praised by her. (Passive)
  • She was praising them. (Active)
  • They were being praised by her. (Passive)

c. Future- Object’s subject+ shall be being/will be being+ Verb’s past participle+ by+ subject’s object

Example:

  • She will be praising me. (Active)
  • I shall be being praised by her. (Passive)
  • She will be praising them. (Active)
  • They will be being praised by her. (Passive)

⇒ Perfect tense-এর ক্ষেত্রে passive voice-এর structure:

a. Present- Object’s subject+ has been/ have been+ Verb’s past participle+ by+ subject’s object

Example:

  • She has praised him. (Active)
  • He has been praised by her. (Passive)
  • She has praised me. (Active)
  • I have been praised by her. (Passive)

b. Past- Object’s subject+ had been+ Verb’s past participle+ by+ subject’s object

Example:

  • She had praised me. (Active)
  • I had been praised by her. (Passive)

c. Future- Object’s subject+ shall have been/ will have been+ Verb’s past participle+ by+ subject’s object

Example:

  • She will have praised me. (Active)
  1. I shall have been praised by her. (Passive)
  • She will have praised him. (Active)
  • He will have been praised by her. (Passive)

Saturday, June 5, 2021

ভূমিকাঃ মানুষ তার শারীরিক শক্তি দিয়ে কোন কাজে যে শ্রম দেয়, তাই শারীরিক বা কায়িক শ্রম। সৃষ্টিকর্তা আমাদের শারীরিক কাজকর্ম করার জন্য বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দান করেছেন এসব ব্যবহার করে যে শ্রম দেয়া হয়, তাই শারীরিক বা কায়িক শ্রম। জীবনে বেঁচে থাকার জন্য শারীরিক বা কায়িক শ্রমের গুরুত্ব অপরিসীম।

কায়িক শ্রমের ভূমিকা- কায়িক শ্রমের মাধ্যমে সভ্যতাকে গড়ে তুলেছেন কামার-কুমার, তাঁতি, জেলেসহ আরো অনেকে। এরা নিজ নিজ কাজ করেন বলেই আমরা আরামদায়ক জীবন-যাপন করতে পারি।

কৃষক যদি কষ্ট করে ফসল না ফলাতেন তাহলে সবাই কি খেয়ে বেঁচে থাকত? যদি দর্জিরা পোশাক তৈরি না করতো তবে সবাই কি পরিধান করতো? তাই বলা যায় বর্তমান সভ্যতার মূলে কায়িক শ্রম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মেধাশ্রমের ভূমিকা- চিন্তা, ভাবনা, জ্ঞান, মনন ইত্যাদি ব্যবহার করে যখন কোন কাজ করা হয়, তাকে মেধাশ্রম বলে। যেমন- এরকম একটি কাজ হল ইতিহাস লেখা।

ইতিহাস হল মানব সমাজের ঘটে যাওয়া ঘটনার সারসংক্ষেপ। রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দিক সারসংক্ষেপ।

রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে ইতিহাস লেখা হয় ; যা সহজ নয়। অনেক মেধা খাটিয়ে তা লিখতে হয়। আবার টিভিতে যখন সংবাদ দেখি, যে সংবাদকর্মী এই সংবাদটি তৈরি করে তাকে সারাদিন থাকতে হয় ফিল্ডে। অনেক কষ্ট করতে হয়।

তারপর সংবাদ প্রস্তুত করতে হয়। প্রস্তুতি শেষে স্ক্রিনে যেতে হয়। স্ক্রিনের সংবাদে সারাদিনের পরিশ্রমই মেধাশ্রমের উদাহরণ। এছাড়াও গল্প, কবিতা লেখা, ছবি আঁকা, বিদ্যুৎ, পাখা আবিষ্কার এসব মেধাশ্রমের মাধ্যমেই অর্জিত।

এসব শ্রম-ঘাম ঝড়াচ্ছেনা ঠিকই ; তবুও করছে ক্লান্ত-শ্রান্ত। আমাদের মস্তিষ্ক খেটেই চলছে অবিরাম।
ছোট্ট একটা উদাহরণ দিলেই আমরা বুঝতে পারবো যে, সভ্যতার বিকাশে কায়িক ও মেধাশ্রম উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত তাপমাত্রায় যখন আমাদের একটু আরামের প্রয়োজন হয়, তখন আমরা পাখা বা এসি খুঁজি।

এক্ষেত্রে পাখা কিংবা এসির আবিষ্কার সম্ভবপর হয়েছে কায়িক এবং মেধা উভয় শ্রমেরই বদৌলতে। একইভাবে, সভ্যতার অগ্রগতিতে প্রত্যেকটি আবিষ্কারের মূলে কায়িক এবং মেধাশ্রম দুটোরই গুরুত্ব অপরিসীম।
উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, সভ্যতার বিকাশে কায়িক এবং মেধাশ্রম উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ

নিবন্ধন রচনা: সভ্যতার বিকাশে কায়িক ও মেধা শ্রম উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ

নিবন্ধন রচনা: সভ্যতার বিকাশে কায়িক ও মেধা শ্রম উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ

ভূমিকাঃ মানুষ তার শারীরিক শক্তি দিয়ে কোন কাজে যে শ্রম দেয়, তাই শারীরিক বা কায়িক শ্রম। সৃষ্টিকর্তা আমাদের শারীরিক কাজকর্ম করার জন্য বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দান করেছেন এসব ব্যবহার করে যে শ্রম দেয়া হয়, তাই শারীরিক বা কায়িক শ্রম। জীবনে বেঁচে থাকার জন্য শারীরিক বা কায়িক শ্রমের গুরুত্ব অপরিসীম।

কায়িক শ্রমের ভূমিকা- কায়িক শ্রমের মাধ্যমে সভ্যতাকে গড়ে তুলেছেন কামার-কুমার, তাঁতি, জেলেসহ আরো অনেকে। এরা নিজ নিজ কাজ করেন বলেই আমরা আরামদায়ক জীবন-যাপন করতে পারি।

কৃষক যদি কষ্ট করে ফসল না ফলাতেন তাহলে সবাই কি খেয়ে বেঁচে থাকত? যদি দর্জিরা পোশাক তৈরি না করতো তবে সবাই কি পরিধান করতো? তাই বলা যায় বর্তমান সভ্যতার মূলে কায়িক শ্রম খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

মেধাশ্রমের ভূমিকা- চিন্তা, ভাবনা, জ্ঞান, মনন ইত্যাদি ব্যবহার করে যখন কোন কাজ করা হয়, তাকে মেধাশ্রম বলে। যেমন- এরকম একটি কাজ হল ইতিহাস লেখা।

ইতিহাস হল মানব সমাজের ঘটে যাওয়া ঘটনার সারসংক্ষেপ। রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দিক সারসংক্ষেপ।

রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে ইতিহাস লেখা হয় ; যা সহজ নয়। অনেক মেধা খাটিয়ে তা লিখতে হয়। আবার টিভিতে যখন সংবাদ দেখি, যে সংবাদকর্মী এই সংবাদটি তৈরি করে তাকে সারাদিন থাকতে হয় ফিল্ডে। অনেক কষ্ট করতে হয়।

তারপর সংবাদ প্রস্তুত করতে হয়। প্রস্তুতি শেষে স্ক্রিনে যেতে হয়। স্ক্রিনের সংবাদে সারাদিনের পরিশ্রমই মেধাশ্রমের উদাহরণ। এছাড়াও গল্প, কবিতা লেখা, ছবি আঁকা, বিদ্যুৎ, পাখা আবিষ্কার এসব মেধাশ্রমের মাধ্যমেই অর্জিত।

এসব শ্রম-ঘাম ঝড়াচ্ছেনা ঠিকই ; তবুও করছে ক্লান্ত-শ্রান্ত। আমাদের মস্তিষ্ক খেটেই চলছে অবিরাম। ছোট্ট একটা উদাহরণ দিলেই আমরা বুঝতে পারবো যে, সভ্যতার বিকাশে কায়িক ও মেধাশ্রম উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত তাপমাত্রায় যখন আমাদের একটু আরামের প্রয়োজন হয়, তখন আমরা পাখা বা এসি খুঁজি।

এক্ষেত্রে পাখা কিংবা এসির আবিষ্কার সম্ভবপর হয়েছে কায়িক এবং মেধা উভয় শ্রমেরই বদৌলতে। একইভাবে, সভ্যতার অগ্রগতিতে প্রত্যেকটি আবিষ্কারের মূলে কায়িক এবং মেধাশ্রম দুটোরই গুরুত্ব অপরিসীম।

উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, সভ্যতার বিকাশে কায়িক এবং মেধাশ্রম উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ।

৭ম শ্রেণী এসাইনমেন্ট ( সভ্যতার বিকাশে কায়িক ও মেধা শ্রম উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ)

সভ্যতার বিকাশে কায়িক ও মেধা শ্রম উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ


উত্তর:-

মানুষ তার শারিরীক শক্তি দিয়ে কোনো কাজে ষে শ্রম দেয় তাই শারীরিক বা কায়িক শ্রম বলে। সৃষ্টিকর্তা আমাদের শারীরিক কাজকর্ম করার জন্য বিভিন্ন অঙ্গ – প্রতঙ্গ দান করেছেন। এ সব ব্যবহার করে ষে শ্রম দেয়া হয় তাই শারিরীক বা কায়িক শ্রম।

মানবজীবনের এক অলৌকিক বিষয় হলো শ্রম | এ শ্রমের শক্তিতেই মানুষ যুগযুগ ধরে গড়ে তুলেছে মানবসভ্যতা। আদিম যুগে পাথরের নুড়ি দিয়ে শ্রমের সাহায্যে মানুষ তৈরি করেছিল প্রথম হাতিয়ার। তারপর সুদীর্ঘকাল ধরে মানুষ তিল তিল শ্রমে গড়ে তুলেছে সভ্যতার বিরাট সৌধ।


শ্রমের কল্যাণেই মানুষ পশুজগৎ থেকে নিজেকে করেছে পৃথক। মানুষ যে আধুনিক যন্ত্র চালায়, সুন্ঘ ছবি আঁকে, কিংবা অপরূপ সুরের ঝংকার তোলে তার মুলে রয়েছে শ্রমের অবদান। বিশ্বসভ্যতার প্রতিটি সৃষ্টির মূলে রয়েছে শ্রম মানুষের তরন্ত শ্রম। সভ্যতার বিকাশে কায়িক ও মেধা শ্রমের উভয়ই সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

দৈহিক বা কায়িক শ্রম বলতে বুঝায় যে কাজ শারীরিক শক্তির মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। মহান আল্লাহ আমাদের হাত পা দিয়েছেন শারীরিক শ্রমের জন্যে। মানবসভ্যতার ইতিহাসে দেখা যায়, সেই আদিকাল থেকে মানুষ কায়িক শ্রম করে তাদের সভ্যতার বিকাশ ঘটিয়েছেন। আমাদের চারপাশে তাকালে দেখা মেলে কায়িক শ্রমের নানা ধরণ।

যেমনঃ মজুর-চাষি-কুলি ইত্যাদি। মানসিক শ্রম বলতে বুঝায় নিজের মস্তিস্ক খাটিয়ে বা চিন্তা-চেতনা দিয়ে যে কাজ করা হয়। বর্তমান যে আধুনিক সভ্যতার উৎকর্ষ দেখা যায় তার মূল সূত্রপাত হলো এই মানসিক শ্রম। প্রকৃতপক্ষে মানসিক শ্রমে দৈহিক শক্তির দরকার না পড়লেও তা সম্পাদনে দৈহিক শ্রমের প্রয়োজন পরে। কাজেই কায়িক শ্রমের মূল শক্তি হল মেধা বা মানসিক শ্রম।

কোন কাজ সম্পাদনের পূর্বে প্রয়োজন সে কাজটি সম্পর্কে জানা এবং তা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা ছক তৈরি করা। আর পরিকল্পিত ছকের জন্য প্রয়োজন মেধাকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো । আজকের বর্তমান সভ্যতার বিকাশ একদিনে হয়নি। যুগের পর মুগ মানুষে তীর মেধা শক্তি ও কায়িক শ্রম দিয়ে সভ্যতার বিকাশ সাধন করেছে।

আগেরকালে মানুষ আগুন ভ্যালাতে পাথরে পাথরে ঘষা দিত কিন্তু ধীরে ধীরে মানুষ তাদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে আগুল জ্বালানোর জন্য বিকল্প পন্থা আবিষ্কার করেছে। প্রাচীন যুগের মানুষেরা গুহায় বাস করত কারণ তারা ঘড় বানানো জানতো না। কিন্তু এখন তৈরি হচ্ছে বড় বড় অট্টরালিকা। এইসবই সম্ভব হয়েছে মানুষের মেধা ও কায়িক শ্রমের মাধ্যমে। শিল্প, বিজ্ঞান, শিক্ষা- সাহিত্য, অথনৈতিক, চিকিৎসা, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রতিটি ক্ষেতে উৎকর্ষ সাধনরে মুল শক্তি হিসেবে কাজ করেছে মেধা ও কায়িক শ্রম।

Wednesday, June 2, 2021

Preposition List With Meaning

Here is the complete preposition list which are indicative of direction with their meanings.

 

 

Preposition of Direction Prepositions Meaning
Above Higher relative to something else
Across On the other side of
Along Beside
Among Within a group
Around In a circular way
At Indicates a particular point
Behind At the back of
Below Lower relative to something else
Beside Next to
Close to Near
Over Above
Through From one point to the next
Toward In the direction of
Up From low to high
Down From high to low
Between In the space separating two things
By Near
Inside/In Within
Near Close by
Next to Beside
On Touching something
Onto Moving on top of something
Off Away from
Past On the father side of
Under Below something

Acoustic energy

Acoustic energy: Acoustic energy is the energy carried by sound waves as they travel through a medium like air, water, or solid materials. I...

Subscribe to our newsletter